10. Março 2050 - 2:00 até 5:00
ঢাবির অধিনের সকল কলেজের নোটিশ আমাদের ইভেন্টে Going দিন | Jobs & Study | Quinta, 10. Março 2050
প্রিয় সহপাঠী বৃন্দ,
আসসালামু আলাইকুম।
আশাকরি সবাই ভালো আছেন(আসলে ভালো নাই)। আমরা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ২০০৯-১০ ব্যাচের অনার্সের শিক্ষার্থী বৃন্দ। যাদেরকে বারবার #গিনিপিগ বানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এখন আমরা মাস্টার্সের শিক্ষার্থী। যাদের শিক্ষা কার্যক্রম ১ টি শিক্ষাবর্ষের মধ্যে শেষ করার কথা থাকলেও আমাদের ক্ষেত্রে কি ঘটিতেছে তাহা সকলেই অবগত।
সর্বশেষ আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দৃষ্টিসীমায় পড়েছি। যারা আমাদেরকে দিয়ে একটি পাইলট প্রকল্প/কার্যক্রম শুরুর চিন্তাভাবনা করছেন। তাতে আমাদের আপত্তি না থাকলেও আমাদের পরিবারের জোর আপত্তি আছে!! পরিবার আমাদের জন্যে যে পাত্রী/পাত্র দেখে রেখেছেন 😛
আমরা সেই ব্যাচ যাদের দিয়ে নতুন করে সিলেবাস প্রর্বতিত হয়। নতুন করে গ্রেডিং চালু হয়। যাদের অনার্স প্রথম বর্ষ শেষ করতে সময় লেগেছে ২৩ মাস!! আর অনার্স শিক্ষাজীবন শেষ হতে সময় লেগেছে প্রায় ৬ বছর!!! মাস্টার্সে ও সেইম তালবাহানা শুরু করেছে।
#যাই_হোক
আমাদেরকে ঢাবি'র অধিভূক্ত করা হয়েছে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। কিন্তু আজ পর্যন্ত আমরা আমাদের বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা পাইনি। আমাদের সম্মানীয় শিক্ষকরাও আছেন গুমোট অন্ধকারে!!
অদ্য ৯ মার্চ ২০১৭ আমাদের ব্যাচমেট বন্ধুদের (যারা এনইউ এর অধীনে) পরীক্ষার রুটিন প্রকাশিত হয়েছে। তারা আগামী ৩ এপ্রিল পরীক্ষায় বসবে। কিন্তু আমাদের বিষয়ে কোনো নির্দেশনাই আমরা পাইনি।
আগে আমরা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নোটিশের মাধ্যমে নির্দেশনা পেয়ে থাকলেও এখন থেকে তা অকার্যকর।
#আমরা সাধারন শিক্ষার্থীরা জানতে চাই
ঢাবি কিভাবে আমাদের পরিচালনা করবে??
পরীক্ষা কিভাবে নেবে??
কত সময়ের মধ্যে নেবে??
প্রশ্নপত্র কিভাবে তৈরি করবে??
উত্তরপত্র কিভাবে মূল্যায়িত হবে??
কিন্তু প্রশ্নগুলো করার সঠিক স্থানই বা কোনটি অনেকেই জানিনা!!
আমরা সবার প্রতি অনুরোধ করছি আপনারা কলেজে আসুন। আপনাদের বিভাগীয় প্রধানের কাছ থেকে প্রশ্নগুলোর উত্তর খুঁজুন। প্রয়োজনে সবাই মিলে আপনার কলেজের অধ্যক্ষ মহোদয়ের কাছে যান।
#আমরা নির্দেশনা চাই!!
পরীক্ষা দিতে চাই যুক্তিসংগত সময়ের মধ্যেই!!!
#আসুন সঠিক নির্দেশনা না পেলে অহিংস আন্দোলন করবো।
যেভাবে করেছি #শেসনজট নিরসনেন আন্দোলন।
যেভাবে করেছি #বিবিএ আদায়ের আন্দোলন।
যেভাবে করেছি ফাইনাল ইয়ারের #পরীক্ষা_পেছানোর আন্দোলন।
সব আন্দোলনেই আমরা সফলতা পেয়েছি। আমরা বিবিএ পেয়েছি। পরীক্ষার তারিখ পিছিয়েছে। এখন অন্য ব্যাচগুলোর শেসনজট নামমাত্র!!
আসসালামু আলাইকুম।
আশাকরি সবাই ভালো আছেন(আসলে ভালো নাই)। আমরা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ২০০৯-১০ ব্যাচের অনার্সের শিক্ষার্থী বৃন্দ। যাদেরকে বারবার #গিনিপিগ বানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এখন আমরা মাস্টার্সের শিক্ষার্থী। যাদের শিক্ষা কার্যক্রম ১ টি শিক্ষাবর্ষের মধ্যে শেষ করার কথা থাকলেও আমাদের ক্ষেত্রে কি ঘটিতেছে তাহা সকলেই অবগত।
সর্বশেষ আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দৃষ্টিসীমায় পড়েছি। যারা আমাদেরকে দিয়ে একটি পাইলট প্রকল্প/কার্যক্রম শুরুর চিন্তাভাবনা করছেন। তাতে আমাদের আপত্তি না থাকলেও আমাদের পরিবারের জোর আপত্তি আছে!! পরিবার আমাদের জন্যে যে পাত্রী/পাত্র দেখে রেখেছেন 😛
আমরা সেই ব্যাচ যাদের দিয়ে নতুন করে সিলেবাস প্রর্বতিত হয়। নতুন করে গ্রেডিং চালু হয়। যাদের অনার্স প্রথম বর্ষ শেষ করতে সময় লেগেছে ২৩ মাস!! আর অনার্স শিক্ষাজীবন শেষ হতে সময় লেগেছে প্রায় ৬ বছর!!! মাস্টার্সে ও সেইম তালবাহানা শুরু করেছে।
#যাই_হোক
আমাদেরকে ঢাবি'র অধিভূক্ত করা হয়েছে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। কিন্তু আজ পর্যন্ত আমরা আমাদের বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা পাইনি। আমাদের সম্মানীয় শিক্ষকরাও আছেন গুমোট অন্ধকারে!!
অদ্য ৯ মার্চ ২০১৭ আমাদের ব্যাচমেট বন্ধুদের (যারা এনইউ এর অধীনে) পরীক্ষার রুটিন প্রকাশিত হয়েছে। তারা আগামী ৩ এপ্রিল পরীক্ষায় বসবে। কিন্তু আমাদের বিষয়ে কোনো নির্দেশনাই আমরা পাইনি।
আগে আমরা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নোটিশের মাধ্যমে নির্দেশনা পেয়ে থাকলেও এখন থেকে তা অকার্যকর।
#আমরা সাধারন শিক্ষার্থীরা জানতে চাই
ঢাবি কিভাবে আমাদের পরিচালনা করবে??
পরীক্ষা কিভাবে নেবে??
কত সময়ের মধ্যে নেবে??
প্রশ্নপত্র কিভাবে তৈরি করবে??
উত্তরপত্র কিভাবে মূল্যায়িত হবে??
কিন্তু প্রশ্নগুলো করার সঠিক স্থানই বা কোনটি অনেকেই জানিনা!!
আমরা সবার প্রতি অনুরোধ করছি আপনারা কলেজে আসুন। আপনাদের বিভাগীয় প্রধানের কাছ থেকে প্রশ্নগুলোর উত্তর খুঁজুন। প্রয়োজনে সবাই মিলে আপনার কলেজের অধ্যক্ষ মহোদয়ের কাছে যান।
#আমরা নির্দেশনা চাই!!
পরীক্ষা দিতে চাই যুক্তিসংগত সময়ের মধ্যেই!!!
#আসুন সঠিক নির্দেশনা না পেলে অহিংস আন্দোলন করবো।
যেভাবে করেছি #শেসনজট নিরসনেন আন্দোলন।
যেভাবে করেছি #বিবিএ আদায়ের আন্দোলন।
যেভাবে করেছি ফাইনাল ইয়ারের #পরীক্ষা_পেছানোর আন্দোলন।
সব আন্দোলনেই আমরা সফলতা পেয়েছি। আমরা বিবিএ পেয়েছি। পরীক্ষার তারিখ পিছিয়েছে। এখন অন্য ব্যাচগুলোর শেসনজট নামমাত্র!!